রবিবার, ২৯ Jun ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

মহেশখালীতে ১২ হাজার পিস ইয়াবাসহ ৭জন আটক

আমিনুল হক, মহেশখালী:

মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের ৭ জন ইয়াবা পাচারকারীকে টেকনাফের সেন্টমার্টিন ছেড়াদ্বীপ সংলগ্ন সমুদ্রে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে ।

বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সেন্টমার্টিন স্টেশন গত মঙ্গলবার (২ আগস্ট) রাতে অভিযান চালিয়ে ২১ হাজার পিস ইয়াবাসহ মহেশখালীর ৭ জন ইয়াবা পাচারকারীকে আটক করেছে। আটককৃত ইয়াবা পাচারকারীরা হলো- মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোমের নয়াপাড়া এলাকার মোছন আলীর ছেলে ফরিদ আলম (২৮), আবুল কাসেম (৪০), একই এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে জসিম উদ্দিন (১৯), আব্দু শুক্কুরের ছেলে সলিমুল্লাহ (২৮), মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে আমান উল্লাহ (৪০), জাফর আহমদের ছেলে সোহেল উদ্দিন (২২), মৃত নাজির মিস্ত্রির ছেলে নিজাম উদ্দিন (৩৫)।

বাংলাদেশ কোস্টগার্ড টেকনাফ স্টেশন কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আশিক আহমেদ (ট্যাজ), বিএন বলেন, গোপন সংবাদে জানতে পারি মঙ্গলবার রাতে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন ছেড়াদ্বীপ সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর এলাকা দিয়ে একটি মাদকের চালান পাচার হতে পারে। এমন সংবাদে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সেন্টমার্টিন স্টেশন কর্তৃক অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানের সময় উক্ত এলাকায় একটি বাংলাদেশী ফিশিং বোটের গতিবিধি সন্দেহজনক হলে কোস্টগার্ড সদস্যরা বোটটিকে থামানোর চেষ্টা করে। বোটে থাকা ইয়াবা পাচারকারী সদস্যরা কোস্টগার্ড বুঝতে পেরে বোটটি না থামিয়ে দিক পরিবর্তন করে দ্রুত পালানোর চেষ্টা করে।

এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা বোটটিকে ধাওয়া করে। শেষ পর্যন্ত কোস্টগার্ড সদস্যরা বোটটিকে আটক করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে বোটটিতে তল্লাশি করে একটি হলুদ রং এর প্লাস্টিকের বস্তা থেকে ২১ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেন এবং ৭ জন ইয়াবা পাচারকারীকে আটক করেন। পরে জব্দকৃত ইয়াবা , ফিশিং বোট এবং আটককৃত মহেশখালীর ৭ জন ইয়াবা পাচারকারীকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন লেঃ কমান্ডার আশিক আহমেদ (ট্যাজ) বিএন।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION